Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

আমাদের অর্জন সমূহ

অর্জন সমূহ (২০২০-২০২১)

  • ৩১৯১ জন নারীকে ভিজিডি সহায়তা প্রদান
  • ৫৮৮৬ দরিদ্র ও গর্ভবতী মায়েদের মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান
  • শহরাঞ্চলে ২৩০০ কর্মজীবী মহিলাদের ল্যাকটেটিং ভাতা প্রদান
  •  ৯৭১ জন নারীকে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান
  • নারীর ক্ষমতায়নে ৭২০  জন নারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান
  • ২৫ জন সাহায্য প্রার্থী মহিলাদের আইনি সহায়তা প্রদান
  • ২৭ জন আগ্রহী নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে সৃষ্টি করা
  • নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন ও অনুদান বিতরন
  • দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে ৩০ টি সেলাই মেশিন বিতরন
  • জেলায় বাল্যবিবাহের হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ২১টি বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ  
  • দক্ষ জনবল তৈরীতে সহায়তা
  • নারী উন্নয়ন ও সমতার লক্ষ্যে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG), সাসটেইনাবেল ডেভলপমেন্ট গোল (SDG) এবংদারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্রের  (NSAPR) আলোকে নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নকল্পে রাজস্ব ও উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
  • মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা।
  • নারীবান্ধব আবাসিক/অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বৃত্তিমূলক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
  • ভিজিডি কর্মসূচি: বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি (Safety net programme) দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ঝালকাঠি জেলার ১৮টি ইউনিয়নে মোট ভিজিডি সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৩১৯১ জন। ইউনিয়ন পর্যায়ের যে কোন দুঃস্থ ও অসহায় নারী www.dwavgd.gov.bd  এ সাইটে তার আবেদন দাখিল করতে পারেন।
  • দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি : দরিদ্রমা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “দরিদ্র মা”র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান” কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ঝালকাঠি জেলার ১৮টি ইউনিয়নে মোট ভাতাভোগীর সংখ্যা ৫৮৮৬ জন।
  • মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম: বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত ৯৭১ জন নারীকে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়েছে।
  • নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচি: ১৯৮৬ সালে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১ জন আইন কর্মকর্তার সম্বনয়ে  ৪টি পদ নিয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয় যা পরবর্তীতে  জেলা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক  কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে  কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।  ইউনিয়ন পর্যায়েও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কমিটি গঠন করা হয়েছে।
  • ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি): নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের অধীনে ৭টি বিভাগীয় শহরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) স্থাপন করা হয়েছে। ওসিসি হতে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনি সহায়তা, পুলিশি সহায়তা, ডিএনএ পরীক্ষা, মানসিক কাউন্সেলিং, আশ্রয় এবং সমাজের পুণর্বাসনের জন্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়। মেহেরপুর সদর হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার এর কার্যক্রম চলমান আছে।
  • নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার: নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের 109 নাম্বারে তাৎক্ষনিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান। যেকোন মোবাইল হতে ২৪ ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।তাছাড়া কোথাও বাল্যবিবাহ সংগঠিত হলে/আশংকা দেখা দিলে 109 নম্বরে কল দিলে তাৎক্ষনিক বাল্যবিবাহ বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হয়।
  • স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন, নিয়ন্ত্রন ও অনুদান বিতরণ: স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়। স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন উপপরিচালক এর কার্যালয় হতে করা হয়।
  • দরিদ্য স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ ( জেলা পর্যায়):  গ্রামীন দুঃস্থ মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে WTC বা মহিলা প্রশিক্ষন কেন্দ্রের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন ট্রেডে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। প্রতি তিন মাস অন্তর প্রশিক্ষার্থী ভর্তি ও ০৩ মাস মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। ঝালকাঠি জেলা কার্যালয়ে ০৫টি ট্রেডে (ড্রেস মেকিং এন্ড টেইলরিং, কম্পিউটার অফিস অ্যাপলিকেশন, সার্টিফিকেট ইন বিউটিফিকেশন, ফুড প্রসেসিং এন্ড প্রিজারভেশন এবং সূচিশিল্প: হ্যান্ড এমব্রয়ডারী এন্ড কারচুপি ওয়ার্কস) ১০০ জনকে ০৩ মাস মেয়াদী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণসহ প্রতি কর্মদিবসে ১০০ টাকা হারে ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে।  
  • কর্মজীবি ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচি: শহর এলাকার দরিদ্র কর্মজীবী দুগ্ধদায়ী মা এবং তাঁদের শিশু- দের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের মাধ্যমে সার্বিক জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন ও কর্মজীবী উপকারভোগী দরিদ্র মা’দেরকে ০৩ (তিন) বছর ব্যাপি প্রতিমাসে ৮০০/-টাকা করে ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। মেহেরপুর জেলায় ০২টি পৌরসভায় ২৩০০ জন দুগ্ধদায়ী মাকে ভাতা প্রদান চলমান রয়েছে।
  • ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ কর্মসূচি: পরিবার ও সমাজের সহায়ক পরিবেশে কিশোর –কিশোরীদের সমাজ পরিবর্তনের সক্রিয় এজেন্ট হিসাবে ক্ষমতায়ন করতে কিশোর – কিশোরী ক্লাব পরিচালনা ।বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মেহেরপুর জেলায় উপকারভোগী কিশোর কিশোরীর সংখ্যা প্রায় ৬০০ জন।

শেখ হাসিনার বারতা, নারী পুরুষ সমতা